সারা বিশ্বের ন্যায় করোনার ২য় ঢেউ মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ। ফলে এক বছরের ও বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সরকারের পক্ষ থেকে দফায় দফায় লকডাউন ঘোষনা করা হচ্ছে।সর্বশেষ সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী দেশ ব্যাপি কঠোর লকডাউন চলমান রয়েছে। লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে প্রশাসন সেনাবাহিনী ও পুলিশ বিভাগ।
এদিকে প্রথম বারের তুলনায় গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ঘর ঘর করোনা উপস্বর্গ দেখা দিয়েছে।জ্বর সর্দি মাথা যেন অধিকাংশ মানুষের। অনেকে এটাকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিয়ে ডাক্তারের ব্যাবস্থা পত্র ছাড়াই সর্দি জ্বর ও মাথা ব্যাথার ঔষধ সেবন করছেন।গত কয়েকদিন বেশ কিছু ফার্মাসিতে লক্ষ করা যায় এই সমস্ত রোগীরা ব্যবস্থা পত্র ছাড়াই নাপা এইচ প্লাস জিম্যাক্স হিস্টাসিন কিনছে।ফলে অধিকাংশ ফার্মাসিতে ঔষধ দ্বি গুন মুল্যে বিক্রয় করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন করোনা রোগী মোবাইলে জানান, বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছি।হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেন নেই।শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বগুড়া টিএমএসএস ম্যাডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করছি।
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতা কোন বিকল্প নেই।