গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলা ভাতগ্রাম ইউনিয়নের দক্ষিণ দূর্গাপুর গ্রামের সাত বিল থেকে এবং ১১ নং খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের পাইকা,ফুলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন পুকুর থেকে,দৌলতপুর এর কামাড়ের ভিটা থেকে শাহ আলম ফকির, সোবহান অবসর প্রাপ্ত পুলিশ, পাশে ফিরোজ, ৭নং ইদিলপুর ইউনিয়নের কুঞ্জমহিপুর থেকে শাহ আলম, রিপন ও রুস্তম, এবং ভাতগ্রাম ইউনিয়নের
চালনদহ ব্রীজের দক্ষিণ পাশ থেকে সহ শতাধিক স্থান থেকে এভাবেই ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু তুলে ব্যবসা করছে বালু খেকো মেহেদী,শাকিল, আজাদুল ও সুনীল গং-রা।
আর টলি/মেসি/ ট্রাক্টর (কাঁকড়া)’য় এসব বালু পরিবহনের ফলে রাস্তাঘাট ভেঙ্গে ও দেবে গিয়ে আসছে বর্ষা মৌসুমে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
এছাড়া আবাদি ফসলি জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে আসপাসের বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন অবকাঠামো ও স্থাপনাও হুমকির মুখে পড়ছে। এখনই এসব অবৈধ বালু খেকো ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী করেছেন পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতৃবৃব্দ সহ সচেতন মহল। তারা নাকি থানা পুলিশকে টাকা দিয়েই এসব বালু উত্তোলন করছে, তাই পারলে কিছু করতে পারলে করেন এধরণের কথাও বলে…√#