নীলফামারী সদর উপজেলার কচুঁকাটা ইউনিয়নের মা জোবেদা এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর মোঃ আনিছুর রহমান বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে।
মা জোবেদা এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর আনিছুর রহমান বলেন ২০২১ সালে ১৩ ও ১৫ নং বালুর লড টেন্ডার করা হয় এবং ২০২২ সালে ১৪ নং বালুর স্পট লড নিলামে বিক্রি করা হয়। সেই স্পট নিলামে মা জোবেদা এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর ১৪ নং লড বালুর স্পট সরকারি বিধি মোতাবেক নিলামটি পায়। তখন থেকে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ১৪ নং লডের বালু বিক্রিয় করিয়া আসিতেছে।
অধ্যবদি সময় কাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে এই বালু ব্যবসায়ী।
গত ২৮ই ডিসেম্বের ধারাবাহিকথায় একটি সরকারি ভ্রাম্যমাণ টিম ১৪ নং লড বালুর স্পটে এসে
বালুমহল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫ (এক) ধারা মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৬ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়, প্রাোপাইটর আনিছুর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ স্নিগ্ধা আক্তারকে।
ভুক্তভোগীর বোন মন্নু বেগম বলেন, আমার ভাই আনিছুর রহমান অনেক কষ্টে টাকা জোগাড় করে ১৪ নং লডের বালুটি নেয়।
বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হওয়ার কারনে
সুষ্ঠ তদন্ত করে প্রশাসনের নিকট সঠিক বিচার চান তিনি।
কারাদণ্ড প্রাপ্ত স্নিগ্ধা আক্তারের পিতা মোঃইদ্রিস আলী চৌধুরী বলেন, আমার মেয়ে স্নিগ্ধা আক্তারকে বিনাকারনে এই কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। আমি এর সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠ বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলঢাকা উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী আব্দুল হান্নান এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ১৪ নং লডের বালু ব্যতিরিকে অন্য মাল চুরি করে নিয়ে যাচ্ছিলো সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে কোন লডের মাল তা বলতে পারেননি,তাই এই বিনাশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়েছে স্নিগ্ধা আক্তারকে।
এবিষয়ে জলঢাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ময়নুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে কথা বলেছি যেহেতু এটি ১৪ নং লডের বালু ছিলো না তাই এই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।