গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলায় করোনা কালিন সময়ে যে কয়জন সম্মুখ্য যোদ্ধা চিকিৎসক করোনা মোকাবেলায় নিরলসভাবে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একটি নাম ডাঃ শুভ, জ্বী যার কথা বলছি তিনি পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত উপজেলা মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ মুনতাসির মামুন শুভ। যিনি পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান।এই উপজেলায় কর্মরত থাকা কালিন সময়ে তিনি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাহিরেও শত শত রোগীকে বিনা পয়সায় চিকিৎসা সেবা দিয়ে গেছেন করোনা কালিন সময়ে এখনো দিয়ে যাচ্ছেন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। যিনি করোনা কালিন সময়ে পলাশবাড়ী উপজেলাবাসী হিসাবে সর্বস্তরের মানুষ কে নিজের ও পরিবারের চিন্তা ভয় না করে দিনরাত চিকিৎসা সেবা দিয়ে গেছেন। তার এই সাহসী সিদ্ধান্তের ফলে অত্র এলাকায় চিকিৎসক বন্ধু উপাধী কুড়িয়েছেন সর্বস্তরের মানুষের।
বর্তমান সময়ে তিনি পলাশবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হতে পদন্নতি জনিত বদলি হয়ে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যোগদান করেছেন। উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ এই চিকিৎসক বন্ধুর উত্তর উত্তোর সাফল্য কামনা করেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে তিনি তার বিদায়ী অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি দিয়ে একটি পোস্ট করেছেন যা হুবাহুব তুলে ধরা হলো ,সুদীর্ঘ ৩ বছর প্রথম কর্মস্থল হিসাবে নিজের উপজেলায় চাকরি শেষে আগামীকাল আরেকটি স্বপ্ন পূরণে পা রাখবো ফরিদপুর, অসাধারণ কিছু কলিগ পেয়েছি এখানে শ্রদ্ধেয় ইউএইচএফপিও স্যার,আমার প্রিয় চিকিৎসক সহকর্মীবৃন্দ, ভালোবাসার ডিএমএফ ছোট ভাইয়েরা,অফিস স্টাফ বৃন্দ,পলাশবাড়ী উপজেলার প্রেসক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ,বিভিন্ন সংগঠনের নেতা নেত্রীবৃন্দ সহ উপজেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষের যে ভালোবাসা আমি পেয়েছি তা ভাষায় প্রকাশের মতো নয়। পলাশবাড়ী বাসীর প্রতি আমার নিরন্তর ভালোবাসা রইল…. সবাই আমার জন্য দোয়া রাখবেন… যেহেতু আমার নিজের বাড়ি এখানে,নিয়মিত আসা তো হবেই,তাই বিদায় বলবোনা,দেখা হবেই সবার সাথে…শুভ কমনায় ডাঃ মুনতাসির মামুন শুভ।