যারা বিদেশ যায় তারা হয়তো নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে সমাজে মাথা উঁচু করে দাড়াতে।এমনই এক যুবকের নাম সুরুজ।বিদেশ থেকে জীবন্ত মায়ের কোলে ফেরা হলো না সুরুজের।সুরুজ সাদুল্লাপুরের ইদুলপুর ইউনিয়নের যুবক ভাগ্যের পরিবর্তন করতে বিদেশে যায়।সেখানে কর্ম করে নিজের ও পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে বিদেশ গমন।কিন্তু বিধির নিলা বোঝা বড় দায়।অবশেষে তাকে জীবন্ত মায়ের কোলে ফেরা হলো না সুরুজের।পারিবারিক সুত্রে জানা যায় গত ৪ ফেব্রুয়ারী মালেশিয়ার হাসপাতালে পেটের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬ ফেব্রুয়ারী মারা যায়।মৃত্যু সুরুজ প্রামাণিক (৩০) ইদিলপুরের দড়িপাড়া গ্রামের হামেদ আলী প্রামানিক বাদশার প্রথম পুত্র।
গত তিন বছর পূর্বে ভাগ্য পরিবর্তন করতে মালয়েশিয়ায় যায় সুরুজ।গত ৬ ফেব্রুয়ারী তার মারা যাওয়ায় বিষয়টি সুরুজের পরিবারকে নিশ্চিত করে মালয়েশিয়া বাংলাদেশ দূতাবাস।তারা সেদিন জানায় ১৯ ফেব্রুয়ারী তার লাশ রাত্রি সাড়ে নয়টায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌছিবে।সে অনুযায়ী মৃত সুরুজের স্বজনরা তাঁর লাশ রিসিভ করার জন্য ঢাকায় অবস্থান করছেন।এদিকে তার মৃত্যুর খবরে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া। সেই সাথে তার অসুস্হ্য মায়ের অসুখ আরো বেড়েছে।২০ ফেব্রুয়ারী ঢাকা থেকে তার লাশ নিজ গ্রাম দড়ি পাড়ায় পৌছিবে।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন তার ছোট ভাই ফিরোজ কবির।